বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সওজ বিভাগের প্রকৌশলী তাপসী দাসের ফের খুলনায় আসার খবরে ক্ষিপ্ত নাগরিক সমাজ গোপালগঞ্জে নবাগত জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামানের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিম সভা অনুষ্ঠিত ঢাকার দোহারে জামায়াতের কর্মী সন্মেলন অনুষ্ঠিত ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরে বিদ্রোহের ষড়যন্ত্র! ঘুরে দাঁড়িয়েছে বিআরটিসি : ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে লাভ ৪৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা  ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে লাভ ২৫ কোটি ৪ লাখ টাকা আওয়ামী সরকারের বৈষম্যের শিকার একজন তাজুল ইসলাম বিআরটিসির দৃশ্যপট পাল্টে দিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম এবার স‌রি‌য়ে দেওয়া হ‌চ্ছে বিভাগীয় ক‌মিশনার ও ডিসিদের খুলনার পাইকগাছায় বড় ভাইয়ের রডের আঘাতে ছোট ভাইয়ের ৮দিন পর মৃত্যু অবৈধ টাকায় অবাধ সাম্রাজ্য নারীলিপ্সু পাসপোর্ট অফিসের পরাগের

এতবড় উপহার আমি কখনও পাইনি: প্রধানমন্ত্রী

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৩০৯ Time View

বিশেষ প্রতিনিধি : চা শ্রমিকদের দেয়া স্বর্ণের চুড়ি পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। বললেন, চা শ্রমিক ভাইয়েরা চার আনা, আট আনা করে জমিয়ে আমাকে এ উপহার দিয়েছেন। এতবড় সম্মান, এতবড় উপহার আমি আর কখনও পাইনি। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট ও চট্টগ্রামের চা শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা গণভবনে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে উপহার (স্বর্ণের চুড়ি) নিয়ে এসেছিলেন। সেই উপহার আমি হাতে পরে বসে আছি। আমি কিন্তু ভুলিনি। আমার কাছে এটা হচ্ছে সব থেকে অমূল্য সম্পদ।

এদিন মতবিনিময়ে প্রথমে শ্রমিকদের কথা শোনেন শেখ হাসিনা। পরে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেন। বলেন, যারা শ্রম দেয়, কষ্ট করে তাদের দিকে আমাদের তাকানো দরকার। আমি এটুকু বলতে পারি, আমার বাবা তো কৃষক-শ্রমিক-মানুষের জন্য রাজনীতি করে গেছেন এবং দেশ স্বাধীন করে গেছেন। তার বাংলাদেশে মানুষ কষ্টে থাকবে, এটা হতে পারে না। আমার সাধ্যমতো আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে ভূমিহীন থাকবে না। যারা ভূমিহীন তাদের ঘর করা দেয়া হচ্ছে। এটা তো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। ঘাতকের নির্মম বুলেট তাকে আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নেয়। তার মেয়ে হিসেবে এটা আমার কর্তব্য, দায়িত্ব। আমরা সেটা করেছি।

উল্লেখ্য, দৈনিক মজুরি বাড়ানোর দাবিতে গত ৯ আগস্ট থেকে আন্দোলন করে আসছিলেন দেশের ২৪১টি চা বাগানের সোয়া লাখ শ্রমিক। প্রথম চারদিন শ্রমিকরা প্রতিদিন দুই ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেন। এরপর ১৩ আগস্ট থেকে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন শুরু করেন তারা। দৈনিক মজুরি ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার দাবিতে টানা ২০ দিন কর্মবিরতি পালন করেন চা শ্রমিকরা। পরে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে গত ২৮ আগস্ট ১৭০ টাকা মজুরিতে কাজে ফেরেন তারা। চা শ্রমিকরা তাদের সুখ-দুঃখ ও দাবি-দাওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার দাবি জানান। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আজ এ ভিডিও কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022 agamirbangladesh24.com
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin