সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ এবার আশুলিয়া বাজারের ইজারা পেলেন আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যানের ছোট ভাই বিল্লাল মাদবর পটুয়াখালীর দুমকিতে চাঁদা দাবির অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার  পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়  নতুন রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মোঃ ইকতিয়ার উদ্দিন পটুয়াখালী পৌরসভা কর্মচারী ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কমিটি গঠন  পটুয়াখালীর দুমকী উপজেলায়, পূর্ব শত্রুুতার জেরে হামলা গুরুতর আহত-১ পটুয়াখালীর দুমকিতে যুবদল নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বিরুদ্ধে ৫লাখ টাকার চাঁদা দাবির অভিযোগ! পটুয়াখালীর দুমকিতে চাঁদার টাকা না পেয়ে প্রতিবেশীর বসতবাড়িতে হামলা পটুয়াখালীতে ছাত্রলীগ নেতা থেকে হয়ে গেলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা!

খুলনায় হত্যার দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৬০৮ Time View

এম নাসির উদ্দীন খান রিপন: খুলনার দৌলতপুরের মিজানুর রহমান খান বাবলু হত্যার দায়ে এক আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে এ মামলার অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের খালাস প্রদান করা হয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি সিরাজুল ইসলাম মামুন দৌলতপুরের পাবলা মধ্যপাড়া এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে।

রবিবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক এস এম আশিকুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই আদালতের রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী কাজী সাব্বির আহমেদ।

আদালতের সূত্র জানায়, ২০০৫ সালের ২৩ অক্টেবর রাত ৮ টার দিকে মিজানুর রহমান খান বাবলুসহ আরও কয়েজন দৌলতপুর থানা এলাকার এ এস ট্রেডার্স নামে একটি গ্যাসের দোকানে বসে আড্ডা দিচ্ছিল। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত ওই দোকানকে লক্ষ্য করে বোমা নিক্ষেপ করে। বোমার আঘাতে বাবলুর বুক ক্ষত বিক্ষত হয়। এ সময় আরও কয়েকজন আঘাত প্রাপ্ত হয়। মারাত্মক আহত অবস্থায় বাবলুকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপরে নিহতের বড় ভাই আশরাফ আলী খান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন।

পুলিশ এ হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার সন্দেহে দৌলতপুর থানা এলাকার পাবলা মধ্যপাড়া এলাকার আব্দুল মান্নানের ছেলে সিরাজুল ইসলাম মামুনকে গ্রেপ্তার করে। আদালতে ১৬৪ ধারায় এ হত্যাকান্ডে নিজের সম্পৃক্ততার কথা ও ৮ জন আসামির নাম উল্লেখ করে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি প্রদান করে।

এ মামলায় অন্যান্য আসমিরা হলো আশরাফুজ্জামান আরিফ ওরফে তিলা অরিফ, এস এম আবু সাইদ, মো: তৌহিদুজ্জামান তৌহিদ, মিজান, আশরাফুজ্জামান বাবু ওরফে কমান্ডার বাবু, রেজাউল ইসলাম ওরফে আলম ওরফে শহীদ, শাহাদাৎ হোসেন ওরফে লিটন ওরফে খোড়া লিটন ও মো: শাহিন বিশ্বাস ওরফে শাহীন ওরফে ভাগিনা শাহীন। এদের মধ্যে কয়েকজন আসামি মারা গেছে।

২০০৬ সালের ৫ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নগর গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক চিত্তরঞ্জন পাল উল্লিখিত আসামিদের নাম উল্লেখ করে আদালতে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হত্যাকান্ড সংঘটিত হয় বলে অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2022 agamirbangladesh24.com
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin